যাকাত ব্যয়ের খাত কয়টি?
যাকাত ব্যয়ের খাত কয়টি? (অনার্স পরিক্ষা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-২০১৯)
সূরা তওবার মধ্যে
স্বয়ং আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন যাকাতের খাতসমূহ উল্লেখ করেছেন।
আল্লাহ পাক বলেন, “যাকাত ফকির, মিসকিন ও যাকাত আদায়কারী কর্মচারীদের জন্য, যাদের চিত্ত আকর্ষণ করা প্রয়োজন তাদের জন্য অর্থাৎ নও মুসলিম, দাস মুক্তির জন্য, ঋণে জর্জরিত ব্যক্তিদের ঋণমুক্তির জন্য, আল্লাহ পাক-এর রাস্তায় জিহাদকারী এবং মুসাফিরদের জন্য। এটা আল্লাহ পাক-এর নির্ধারিত বিধান এবং আল্লাহ পাক সর্বজ্ঞ প্রজ্ঞাময়।” (সূরা তওবা-৬০)
১। ফকির: ফকির ঐ ব্যক্তি যার নিকট খুবই সামান্য সহায় সম্বল আছে।
২। মিসকীন: মিসকীন ঐ ব্যক্তি যার আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি এবং আত্মসম্মানের খাতিরে কারও কাছে হাত পাততে পারে না।
৩। আমিল বা যাকাত আদায় ও বিতরণের কর্মচারী।
৪। মন জয় করার জন্য: নওমুসলিম অর্থাৎ যারা অন্য ধর্ম ছাড়ার কারণে পারিবারিক, সামাজিক ও আর্থিকভাবে বঞ্চিত হয়েছে। অভাবে তাদেরকে সাহায্য করে ইসলামে সুদৃঢ় করা।
৫। ঋণমুক্তির জন্য: জীবনের মৌলিক বা প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণের জন্য সংগত কারণে ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিদের ঋণমুক্তির জন্য যাকাত প্রদান করা যাবে।
৬। দাসমুক্তি: কৃতদাসের মুক্তির জন্য।
৭। ফী সাবিলিল্লাহ বা জিহাদ: অর্থাৎ ইসলামকে বোল-বালা বা বিজয়ী করার লক্ষ্যে যারা কাফির বা বিধর্মীদের সাথে জিহাদে রত সে সকল মুজাহিদদের প্রয়োজনে যাকাত দেয়া যাবে।
৮। মুসাফির: মুসাফির অবস্থায় কোন ব্যক্তি বিশেষ কারণে অভাবগ্রস্ত হলে ঐ ব্যক্তির বাড়িতে যতই ধন-সম্পদ থাকুক না কেন তাকে যাকাত প্রদান করা যাবে।
আমাদের হানাফী মাযহাবের ইমাম, ইমামে আ’যম হযরত আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদকৃত ৮টি খাত বা শ্রেণীর যে কোন এক শ্রেণীর লোককে যাকাত দিলেই যাকাত আদায় হয়ে যাবে।
আল্লাহ পাক বলেন, “যাকাত ফকির, মিসকিন ও যাকাত আদায়কারী কর্মচারীদের জন্য, যাদের চিত্ত আকর্ষণ করা প্রয়োজন তাদের জন্য অর্থাৎ নও মুসলিম, দাস মুক্তির জন্য, ঋণে জর্জরিত ব্যক্তিদের ঋণমুক্তির জন্য, আল্লাহ পাক-এর রাস্তায় জিহাদকারী এবং মুসাফিরদের জন্য। এটা আল্লাহ পাক-এর নির্ধারিত বিধান এবং আল্লাহ পাক সর্বজ্ঞ প্রজ্ঞাময়।” (সূরা তওবা-৬০)
১। ফকির: ফকির ঐ ব্যক্তি যার নিকট খুবই সামান্য সহায় সম্বল আছে।
২। মিসকীন: মিসকীন ঐ ব্যক্তি যার আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি এবং আত্মসম্মানের খাতিরে কারও কাছে হাত পাততে পারে না।
৩। আমিল বা যাকাত আদায় ও বিতরণের কর্মচারী।
৪। মন জয় করার জন্য: নওমুসলিম অর্থাৎ যারা অন্য ধর্ম ছাড়ার কারণে পারিবারিক, সামাজিক ও আর্থিকভাবে বঞ্চিত হয়েছে। অভাবে তাদেরকে সাহায্য করে ইসলামে সুদৃঢ় করা।
৫। ঋণমুক্তির জন্য: জীবনের মৌলিক বা প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণের জন্য সংগত কারণে ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিদের ঋণমুক্তির জন্য যাকাত প্রদান করা যাবে।
৬। দাসমুক্তি: কৃতদাসের মুক্তির জন্য।
৭। ফী সাবিলিল্লাহ বা জিহাদ: অর্থাৎ ইসলামকে বোল-বালা বা বিজয়ী করার লক্ষ্যে যারা কাফির বা বিধর্মীদের সাথে জিহাদে রত সে সকল মুজাহিদদের প্রয়োজনে যাকাত দেয়া যাবে।
৮। মুসাফির: মুসাফির অবস্থায় কোন ব্যক্তি বিশেষ কারণে অভাবগ্রস্ত হলে ঐ ব্যক্তির বাড়িতে যতই ধন-সম্পদ থাকুক না কেন তাকে যাকাত প্রদান করা যাবে।
আমাদের হানাফী মাযহাবের ইমাম, ইমামে আ’যম হযরত আবূ হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন, কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদকৃত ৮টি খাত বা শ্রেণীর যে কোন এক শ্রেণীর লোককে যাকাত দিলেই যাকাত আদায় হয়ে যাবে।
No comments